আর্কাইভ
লগইন
হোম
ভূমিকম্প
জাপানে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পে আহত ৩০, বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন ২ হাজার ঘরবাড়ি
জাপানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। এছাড়া এর প্রভাবে বিদ্যুৎসংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ২ হাজারের বেশি ঘরবাড়ি। এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, গতকাল সোমবার (০৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ১১টা ১৫মিনিটে জাপানে ৭.৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় দ্বীপ হনশু-এর আওমোরি জেলার উপকূল থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে এবং সাগরের তলদেশের ৫০ কিলোমিটার গভীরে ছিল এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বা এপিসেন্টার। সমুদ্রের তলদেশের গভীরে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল হওয়ায় প্রথমদিকে সুনামি সতর্কতা জারি করেছিল জাপানের আবহাওয়া দপ্তর। পরে অবশ্য তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। তবে নিকট ভবিষ্যতে আরও ভূমিকম্প হতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন ভূতত্ত্ববিদরা।
18 ঘন্টা আগে
ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
2025-11-22
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভূমিকম্পে ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার মো. সালাহউদ্দিন আল ওয়াদুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভূমিকম্পে ঢাকার ১৪ এলাকায় ১৪টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে-(১) মালিবাগ চৌধুরী পাড়ায় একটি, (২) আরমানিটোলায় একটি, (৩) স্বামীবাগে একটি, (৪) বনানীতে একটি, (৫) কলাবাগানে একটি, (৬) বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় একটি, (৭) নদ্দায় একটি, (৮) দক্ষিণ বনশ্রী এলাকায় একটি, (৯) মোহাম্মদপুরে একটি, (১০) খিলগাঁও এলাকায় একটি, (১১) বাড্ডায় একটি, (১২) সিপাহীবাগে একটি, (১৩) মগবাজারের মধুবাগে একটি এবং (১৪) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর এলাকায় একটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
2025-11-22
সমগ্র বাংলাদেশকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনায় মোট তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চঝুঁকির আওতাভুক্ত অঞ্চলকে জোন-১, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা জোন-২ এবং জোন-৩-এর এলাকা নিম্ন ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মানচিত্রে দেশের ভূমিকম্প ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়। প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি এলাকা জোন-১-এর আওতায় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। সাধারণত ফল্ট লাইন বা প্লেট বাউন্ডারির আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি জেলা, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, গাজীপুর, নরসিংদীর কিছু অংশ, পুরো কিশোরগঞ্জ জেলা, কুমিল্লা বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বেশ কিছু এলাকা উচ্চঝুঁকিপ্রবণ। তবে জোন-৩-এর এলাকা হিসাবে খুলনা, যশোর, বরিশাল এবং পটুয়াখালী এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি সর্বনিম্ন।