আর্কাইভ
লগইন
হোম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
ট্রাইব্যুনালে আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষ্য দিচ্ছেন হাসনাত আবদুল্লাহ
চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এসেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ মঙ্গলবার (০৯ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার পর ট্রাইব্যুনালে আসেন তিনি। এরপর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বিচারিক প্যানেলে বেরোবির সাবেক ভিসি হাসিবুর রশীদসহ ৩০ আসামির বিরুদ্ধে মামলায় তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হচ্ছে। প্যানেলের অন্য দুই সদস্য হলেন-অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মন্জুরুল বাছিদ এবং জেলা ও দায়রা জজ নূর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর।
19 ঘন্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধ: হাসিনার মামলার রায় সোমবার
মানবতাবিরোধী অপরাধ: হাসিনার মামলার রায় সোমবার
2025-11-13
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে রায়ের দিন ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এই মামলার রায় আগামী ১৭ নভেম্বর ঘোষণা করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) বেলা ১২টা ৯ মিনিটে ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ৩ সদস্যের বিচারিক প্যানেল এই দিন ধার্য করেন। ট্রাইব্যুনালের বাকি সদস্যরা হলেন—বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামিম, ফারুক আহাম্মদসহ অন্যরা।
১৫ সেনা কর্মকর্তার পক্ষে লড়বেন না ব্যারিস্টার সরওয়ার হোসেন
১৫ সেনা কর্মকর্তার পক্ষে লড়বেন না ব্যারিস্টার সরওয়ার হোসেন
2025-11-09
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সংঘটিত গুম ও অপহরণের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় আটক সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে আর আইনি লড়াই করবেন না ব্যারিস্টার এম সারওয়ার হোসেন। আজ রোববার (০৯ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনাল ১-এ তিনি নিজের নাম প্রত্যাহারের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে। আদালত থেকে বেরিয়ে সারওয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘১৫ জন সেনা কর্মকর্তার পক্ষে আমরা ৫ জন আইনজীবী ২২ অক্টোবর ওকালতনামা দাখিল করেছিলাম। পরে বুঝতে পারি, আমি নিজে আগে একটি অভিযোগ করেছিলাম—যে মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে এই মামলার আসামিরাও রয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘পেশাগত নৈতিকতা ও আচরণবিধি অনুযায়ী আমি ঐ মামলায় ডিফেন্স আইনজীবী হতে পারি না। তাই আইসিটি আইনের বিধান ও পেশাগত নৈতিকতার ভিত্তিতে আবেদন করেছি, ট্রাইব্যুনাল তা গ্রহণ করেছে।’