আর্কাইভ
লগইন
হোম
পুষ্টিবিদ
ভাতের বদলে রুটি খেলেও ওজন বাড়ে, তাহলে কী করবেন?
আপনি ভাতের বদলে রুটি খাচ্ছেন, তাতেও ওজন বাড়ছে? তাই ওজন কমাতে এখন অনেকেই ভাত খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। কিন্তু কোনো কাজে আসছে না। এই বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলছেন- আটার রুটি মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। বরং বেশি খেলে শুধু ওজনই নয়, বাড়বে সুগারও। ধারণা এমন- ভাতের বদলে রুটি খেলে ওজন বাড়বে না। কিন্তু চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদরা বলেছেন, রুটি খাওয়া ভালো, কিন্তু আটার রুটি বেশি খেলে ওজন যেমন বাড়বে, ঠিক তেমনই রক্তে শর্করার মাত্রাও বেড়ে যাবে। ডায়াবেটিসে যদি ভাত খাওয়া বন্ধ করে শুধু রুটি খেতে শুরু করেন, তাহলে সুগার আরও বেড়ে যাবে।
5 দিন আগে
 ডিম সেদ্ধ নাকি ভাজা খাবেন, কীভাবে খেলে বেশি পুষ্টিগুণ?
ডিম সেদ্ধ নাকি ভাজা খাবেন, কীভাবে খেলে বেশি পুষ্টিগুণ?
2025-09-28
ডিম কমবেশি সবারই প্রিয় খাবার। সেটি একেকজন একেক রকমভাবে খেয়ে থাকেন। কেউ সেদ্ধ, কেউ ভাজা-অমলেট, আবার কেউ পোচ করে খান। যেহেতু ডিম একটি সুপারফুড, সেহেতু এর পুষ্টিগুণ নিয়েই কথা। ডিম প্রোটিনের উৎকৃষ্ট উৎস। এই প্রোটিন পেশি মেরামতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অ্যামিনো অ্যাসিড সরবরাহ করে থাকে এবং শরীরের উন্নতি ঘটায়। এই বিষয়ে পুষ্টিবিদরা বলেছেন, ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি১২, বায়োটিন, থায়ামিন ও সেলেনিয়াম। ডিমে আছে ৯টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ডিমে ভিটামিন ডি, বি১২ ও রাইবোফ্লাবিন থাকে। এই উপাদানগুলো দেহে শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। ডিমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চোখের জন্য ভালো উৎস। ডিমের স্বাস্থ্যকর অসম্পৃক্ত চর্বি ভালো কোলেস্টেরল অর্থাৎ হাইডেনসিটি লিপোপ্রোটিন (এইচডিএল) বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া ডিমে রয়েছে লুটেইন, যা ত্বকের আর্দ্রতা ও নমনীয়তা বাড়ায়।
বোতলজাত জুস ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কি ক্ষতিকর ?
বোতলজাত জুস ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কি ক্ষতিকর ?
2025-09-11
আপনি দীর্ঘ দিন ধরে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত রয়েছেন। খাবারে অতিরিক্ত চিনি খান না। আবার মিষ্টিও বুঝেশুনে খান। এমন কোনো খাবারই খান না যেগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা আচমকা অনেকটা বাড়িয়ে দিতে পারে। সেই দলে রয়েছে হরেক রকম রংবেরঙের নরম পানীয়। খুব বিপদে না পড়লে এই ধরনের পানীয় এড়িয়েই চলেন। তার সঙ্গে নিয়মিত শরীরচর্চাও করেন। আর জলখাবারে প্রোটিন এবং ফাইবার জাতীয় খাবার থাকে। সেই সঙ্গে বাড়িতে তৈরি ফলের রস খেতেও ভোলেন না। আবার দোকান থেকে কেনা বোতলবন্দি ফলের রসে কৃত্রিম চিনি মেশানো থাকে। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য এই ধরনের পানীয়ও খুবই বিপজ্জনক। কিন্তু টাটকা ফল দিয়ে বাড়িতে রস তৈরি করলে তো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তা সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রেই রক্তে শর্করার মাত্রা হেরফের হতে দেখা যায়। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে বোতলবন্দি ফলের রস এবং বাড়িতে তৈরি করা ফলের রস একইভাবে ক্ষতিকর। তাই নিয়মিত খাওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।