আর্কাইভ
লগইন
হোম
ময়মনসিংহের ১১ পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করেছে জেলা প্রশাসন
ময়মনসিংহের ১১ পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করেছে জেলা প্রশাসন
দ্য নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ১৪, ২০২৫
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
‘বিএআরএফ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’ এর জন্য প্রতিবেদন আহ্বান করা হচ্ছে
‘বিএআরএফ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’ এর জন্য প্রতিবেদন আহ্বান করা হচ্ছে
1 দিন আগে
এগ্রিকালচার বা কৃষি বিষয়ক লেখালেখিকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ অ্যাগ্রিকালচার রিপোর্টার্স ফোরাম’ (বিএআরএফ) চালু করেছে ‘বিএআরএফ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’। সম্প্রতি খামারবাড়িতে অনুষ্ঠিত সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির (ইসি) সভায় এই সম্মাননা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএআরএফ সভাপতি রফিকুল ইসলাম সবুজের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক কাওসার আজমের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে সংগঠনের অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবার মোট ৫ জনকে ‘বিএআরএফ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০২৫’ দেওয়া হবে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা, অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং টেলিভিশনে কর্মরত সাংবাদিকদের কাছ থেকে কৃষি বিষয়ক প্রতিবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
ডিজিটাল সাক্ষরতা বৃদ্ধি এখন শুধু সময়ের দাবি
ডিজিটাল সাক্ষরতা বৃদ্ধি এখন শুধু সময়ের দাবি
2025-11-24
ডিজিটাল নিরাপত্তা এখন কেবল প্রযুক্তির বিষয় নয়, এটি সরাসরি সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার রক্ষার সঙ্গে জড়িত। এই বার্তা সামনে রেখে গতকাল (রোববার) নেত্রকোণায় অনুষ্ঠিত হলো সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের জন্য এক বিশেষ কর্মশালা। স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতি (সাস) প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘ভয়েস’ এর উদ্যোগে দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা হয়। যার শিরোনাম ছিল— “সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীদের জন্য ডিজিটাল অধিকারঃ নিরাপত্তা ও সুরক্ষা।” স্থানীয় সংবাদপত্র, টেলিভিশন, অনলাইন মিডিয়া এবং বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধিরা এতে অংশ নেন। ভয়েস-এর নির্বাহী পরিচালক আহমেদ স্বপন মাহমুদ বলেন, “ডিজিটাল অধিকার নিশ্চিত না হলে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও কার্যকর হয় না। অনলাইনে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে এবং সচেতন ডিজিটাল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ডিজিটাল সাক্ষরতা বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি।”
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশের যেসব জেলা
2025-11-22
সমগ্র বাংলাদেশকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি বিবেচনায় মোট তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চঝুঁকির আওতাভুক্ত অঞ্চলকে জোন-১, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা জোন-২ এবং জোন-৩-এর এলাকা নিম্ন ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক মানচিত্রে দেশের ভূমিকম্প ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়। প্রকাশিত মানচিত্র অনুযায়ী দেশের উত্তর ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি এলাকা জোন-১-এর আওতায় সর্বোচ্চ ঝুঁকিপ্রবণ হিসাবে চিহ্নিত। সাধারণত ফল্ট লাইন বা প্লেট বাউন্ডারির আশপাশের এলাকা ভূমিকম্পের ক্ষেত্রে উচ্চঝুঁকিপূর্ণ। বিশেষ করে সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৯টি জেলা, ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, গাজীপুর, নরসিংদীর কিছু অংশ, পুরো কিশোরগঞ্জ জেলা, কুমিল্লা বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির বেশ কিছু এলাকা উচ্চঝুঁকিপ্রবণ। তবে জোন-৩-এর এলাকা হিসাবে খুলনা, যশোর, বরিশাল এবং পটুয়াখালী এলাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি সর্বনিম্ন।