আর্কাইভ
লগইন
হোম
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাডপ্রেশার কি?
উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাডপ্রেশার কি?
দ্য নিউজ ডেস্ক
June 24, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
যেভাবে ফ্যাটি লিভারকে হার মানালেন হৃতিকের বোন সুনয়না!
11 ঘন্টা আগে
বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার পর প্রায় এক বছর নিয়মিত শরীরচর্চা করেন। তিনি বলেন, ভাজাপোড়া খাওয়া বন্ধ করে সুষম আহার করতেন। সুস্থ জীবনযাপন করতেন। কিন্তু তারপরও দেখা যায় তিনি ভালো নেই। সুনয়ন বলেন, আমি ভুলেই গিয়েছিলাম যে, আমার ফ্যাটি লিভার হয়েছে। এক বছর পর নতুন করে রক্ত পরীক্ষা করি। ভয়ে ভয়ে ছিলাম। কিন্তু চিকিৎসক জানান, পরীক্ষার ফলাফল ভালো এসেছে। তিনি বলেন, শুনে কেঁদে ফেলেছিলাম। মনে হয়েছিল- এটি আমার জীবনের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে সফল হতে গেলে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে। নিজের সফলতার গল্প শোনালেন হৃতিক রোশনের বোন সুনয়না রোশন। জীবনের ব্যস্ততা যত বাড়ছে, ততই ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে অস্বাস্থ্যকর খাবার এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা। কিন্তু চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ফ্যাটি লিভারকে নির্মূল করা সম্ভব। সুনয়না রোশন অনেক দিন ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেছেন যে, এখন আর তার ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নেই।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জামের বীজ খাবেন যেভাবে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জামের বীজ খাবেন যেভাবে
3 দিন আগে
জামে আছে যত উপকার। বিশেষ করে জামের বীজ খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন ডায়াবেটিস রোগীরা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে জামের উপকারের পাশাপাশি এর বীজও বেশ উপকার করে। বিশেষ করে হজমের সমস্যা সমাধানে জামের বিকল্প নেই। বিশেষ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জামের বীজ খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এ বিষয়ে নীরোগ স্ট্রিটের আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রাম এন কুমার বলেছেন, জামের বীজ অধিকাংশ আয়ুর্বেদিক ডায়াবেটিসের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। জাম হলো- অ্যাসট্রিনজেন্ট অ্যান্টি-ডিউরেটিক, যা ঘন ঘন মূত্রত্যাগ কমাতে সাহায্য করে। এতে হাইপোগ্লাইসেমিক গুণ আছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পূর্ণ, যা ডায়াবেটিসে বেশ কার্যকরী। জাম ফল ও বীজ উভয়েই একই গুণ আছে।
বাংলাদেশে ৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত
বাংলাদেশে ৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত
4 দিন আগে
বাংলাদেশে প্রায় ৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন বলে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং গবেষকরা। গত বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার-স্পেশালাইজড হাসপাতালে ৮ম গ্লোবাল ফ্যাটি লিভার ডে উদযাপন উপলক্ষ্যে হেপাটোলজি সোসাইটি ‘কম খাই হাঁটি বেশি, ফ্যাটি লিভার দূরে রাখি’ শীর্ষক জনসচেতনতামূলক আলোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। চলতি বছরের প্রতিপাদ্য হলো- ‘অ্যাক্ট নাউ, স্ক্রিন টুডে’। অনুষ্ঠানে বলা হয়, লিভার রোগজনিত মৃত্যু বিশ্বব্যাপী মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে পরিগণিত। লিভার সিরোসিস ও ক্যানসারের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে লিভারে চর্বি জমাজনিত প্রদাহ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলে স্টিয়াটো-হেপাটাইটিস। অতিরিক্ত চর্বি জমা হওয়ার কারণে যকৃতে যে প্রদাহ সৃষ্টি হয় তাকেই স্টিয়াটো-হেপাটাইটিস বলা হয়। ফ্যাটি লিভারের বিপদজনক পরিণতি হচ্ছে ন্যাশ (এনএএসএইচ)। নির্ণয়হীন ও নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ফ্যাটি লিভার বিপজ্জনকভাবে ন্যাশের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। লিভারে প্রদাহ সৃস্টি করা ছাড়াও যকৃতে চর্বি জমার আরও বেশ কিছু খারাপ দিক রয়েছে। এই রোগটি হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং শরীরে ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। সারাবিশ্বের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশেও এ রোগের প্রাদুর্ভাব আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।