আর্কাইভ
লগইন
হোম
বাজারের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা নষ্ট করা হয়েছে ১৫ বছরে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাজারের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা নষ্ট করা হয়েছে ১৫ বছরে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
দ্য নিউজ ডেস্ক
May 20, 2025
শেয়ার
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
এ সম্পর্কিত আরও খবর
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন দিল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন দিল বিশ্বব্যাংক
1 দিন আগে
বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নতুন করে ৫০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে। প্রতি ডলার ১২২ টাকা ৩৭ পয়সা ধরে বাংলাদেশি ‍মুদ্রায় এ ঋণের পরিমাণ ৬,১১৮ কোটি টাকা। এই ঋণের মূল উদ্দেশ্য সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা এবং আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করা। আজ শনিবার (২১ জুন) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস এ তথ্য জানায়। সংস্থাটি জানায়, সরকারের শাসন ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ ও প্রাতিষ্ঠানিক স্থিতিস্থাপকতা উন্নয়নে এই ঋণ সহায়তা করবে। সরকারি ও আর্থিক খাতের সংস্কারকে সমর্থন করবে এই ঋণ, যা টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সংস্কারগুলো দেশের ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারগুলোর জন্য উন্নত পরিষেবার ভিত্তিও স্থাপন করবে।
শ্রীলঙ্কা ওষুধ খাতে বাংলাদেশের বিনিয়োগ চায়
শ্রীলঙ্কা ওষুধ খাতে বাংলাদেশের বিনিয়োগ চায়
3 দিন আগে
শ্রীলঙ্কা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে ওষুধ খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার জন্য বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। গতকাল বুধবার (১৮ জুন) শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ‘অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্প্রসারণে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন’ শীর্ষক বিজনেস প্লেনারি সেশনে শ্রীলংকা-বাংলাদেশ বিজনেস কো-অপারেশন কাউন্সিলের সভাপতি আন্দ্রে ফার্নান্দো এ আহ্বান জানান। শ্রীলঙ্কায় সফররত ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এ প্লেনারি সেশন হয়। দেশটিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের সার্বিক সহযোগিতায় এর আয়োজন করে ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অব শ্রীলঙ্কা। অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অব শ্রীলঙ্কার সভাপতি আনূরা ওয়ারনাকুলাসুরিয়া বলেন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস জরুরি। দুদেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে এ ধরনের সমন্বয় দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ: শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ: শিক্ষা উপদেষ্টা
4 দিন আগে
‘আমরা একটি অস্থির সময় পার করছি বর্তমানে বিভিন্ন দাবিদাওয়ার কারণে। কিন্তু এই সময়টি সম্ভাবনাময়। আমরা গণতান্ত্রিক পরিবেশ থেকে বেরিয়ে প্রজা হয়ে গিয়েছিলাম। সেইখান থেকে আমাদের মুক্ত করেছে আমাদের ছাত্র-শ্রমিক-জনতা। অবশ্য এর পেছনে রাজনৈতিক দলগুলোর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামও ছিল। এই অবস্থান থেকে ভালো অবস্থানে পৌঁছাতে হলে শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য খাতে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের ওপর।’ গতকাল মঙ্গলবার (১৭ জুন) বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি (এফপিএবি) ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)-র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন শিক্ষা উপেদেষ্টা ড. সি আর আবরার।